মঙ্গলবার, মে ২৫, ২০১০

ইভটিজিঙের শিকার আরও এক ছাত্রী আত্মহননের পথ বেছে নিল

দেশে এখন অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয় ইভটিজিং। এটি এখন অন্যতম প্রধান সামাজিক সমস্যাও। তাই মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি এর বিরুদ্ধে জোরালো বক্তব্য রেখেছেন এবং একে প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে সরকারিভাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন। তার পরও ইভটিজিং কিংবা এর শিকার মেয়েদের আত্মহনন বন্ধ হচ্ছে না। তাই অবক্ষয়ে নিমজ্জিত এই সমাজকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিয়ে শায়লা আক্তার তুলি (১৪)-কেও অভিমান নিয়ে আত্মহননের পথ বেছে নিতে হল। আর তথাকথিত সভ্য সমাজের কাছে রেখে গেল চরম ঘৃণা।
বিস্তারিত এখানে
সভ্য সমাজ, সামাজিক জীব ইত্যাদি তকমাগুলো এখন ঠুনকোয় পরিণত হয়েছে। আমরা নিজেদেরকে সভ্য সমাজের একজন বা প্রকৃত অর্থে সামাজিক জীব কিংবা সৃষ্টির সেরা যদি দাবিই করি, তা হলে সামাজিক এসব অনাচারে আমরা বিচলিত হই না কেন কিংবা ঘরে-বাইরে এর বিরুদ্ধে সুদৃঢ় অবস্থান নিই না কেন?

কোন মন্তব্য নেই: