বুধবার, ডিসেম্বর ০২, ২০০৯

সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান, একজন টুটুল পাল এবং তসলিমার আশঙ্কা



তাঁর নাম টুটুল পাল। চাকরি করেন কক্সবাজারস্থ মুক্তি নারী সহায়তা কেন্দ্রে। তাঁর পদবি বহিঃসমন্বয়কারী। এই ধরনের সেচ্ছাসেবী সংগঠন/সংস্থায় চাকরি করতে যে পরোপকারি মানসিকতার প্রয়োজন, পত্রিকায় প্রকাশিত ঘটনার তথ্য অনুযায়ী আমার কিন্তু তাঁকে সেই ধরনের মানবিক গুণাবলি সমৃদ্ধ মানুষ বলে মনে হয় না। মুক্তি কর্তৃপক্ষও এর দায় এড়াতে পারেন না।
এই টুটুল পাল স্বামী কর্তৃক নির্যাতিতা (বর্তমানে মুক্তি নারী সহায়তা কেন্দ্রে আশ্রিতা) এক পুত্রসন্তানের জননী তসলিমা আক্তার (২০)-কে সহায়তার পরিবর্তে বিপদেই ঠেলে দিয়েছেন। স্বামী, সতিন ও সতিনের ছেলের বিরুদ্ধে লেখা তসলিমার এজাহারটি গায়েব করে দিয়ে এই টুটুল পাল নিজের মতো করে আরেকটি এজাহার লিপিবদ্ধ/দায়ের করেন থানায়। এতে করে মামলাটির ভবিষ্যৎ নিয়ে বাদি তসলিমা এখন শঙ্কিত।
টুটুল পাল যে নগদপ্রাপ্তির বিনিময়ে এই কাণ্ডটি করেননি তাও-বা বিশ্বাস করি কী করে? এই ধরনের সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানে টুটুল পালদের মানায় না।

কোন মন্তব্য নেই: